মার্কের সুসমাচার
নূতন নিয়মের পুস্তকসমূহ |
---|
সুসমাচার |
মথি · মার্ক · লুক · যোহন |
প্রেরিতদের কার্য |
প্রভু যীশুর প্রেরিত শিষ্যদের কার্যবিবরণী |
পত্রাবলি |
রোমীয় ১ করিন্থীয় · ২ করিন্থীয় গালাতীয় · ইফিসীয় ফিলিপীয় · কলোসীয় ১ থিষলনিকীয় · ২ থিষলনিকীয় ১ তিমথি · ২ তিমথি তীত · ফিলিমন হিব্রু · যাকোব ১ পিতর · ২ পিতর ১ যোহন · ২ যোহন · ৩ যোহন যিহুদা |
অ্যাপোক্যালিপস |
প্রকাশিত বাক্য |
নূতন নিয়ম পাণ্ডুলিপি |
সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচার (গ্রিক: Εὐαγγέλιον κατὰ Μᾶρκον ; সংক্ষেপে মার্কলিখিত সুসমাচার বা মার্ক) হল চারটি প্রামাণ্য সুসমাচার এবং তিনটি ঐক্যমূলক সুসমাচারের মধ্যে দ্বিতীয়। নূতন নিয়মের এই পুস্তকে বাপ্তিস্মদাতা যোহন কর্তৃক যিশুর বাপ্তিস্ম থেকে শুরু করে মৃত্যুর পূর্বাবধি তাঁর যাজকবৃত্তি, যিশুর সমাধি ও তাঁর শূন্য সমাধিকক্ষ আবিষ্কারের কথা বর্ণিত হয়েছে। মার্কলিখিত সুসমাচারে যিশুর অলৌকিক জন্মবৃত্তান্ত বা তাঁর দিব্য প্রাক্-অস্তিত্বমূলক মতবাদ আলোচিত হয়নি।[১] এমনকি এই পুস্তকের প্রামাণ্য সমাপ্তি অধ্যায়ে (মার্ক ১৬) যিশুর পুনরুত্থান-পরবর্তী বিবরণও দেওয়া হয়নি।[২] এই সুসমাচারে যিশুকে একজন কর্মী পুরুষ, প্রেত-অপসারণকারী, আরোগ্যদানকারী ও অলৌকিক কার্যসম্পাদনাকারীর পাশাপাশি মানবপুত্র হিসেবেও চিত্রিত করা হয়েছে। বলা হয়েছে যে, যিশু তাঁর মসিহ-সত্ত্বা গোপন রেখেছিলেন। এমনকি তাঁর শিষ্যরাও তাঁকে বুঝতে সক্ষম হননি।[৩] মসিহের নিয়তি দুঃখভোগী ভৃত্যের অনুরূপ হবে – এই মর্মে কৃত একটি ভবিষ্যদ্বাণী সফল করতেই এই ঘটনা ঘটেছিল।[৪] এই সুসমাচারের প্রামাণ্য সংস্করণটির শেষ অংশে রয়েছে যিশুর শূন্য সমাধিকক্ষ আবিষ্কার। এই ঘটনাটিকে গালিলে পুনরায় যিশুর সাক্ষাৎলাভের একটি প্রতিশ্রুতি এবং যিশুর পুনরুত্থানের সুসংবাদ প্রচারের একটি অলক্ষিত নির্দেশিকা মনে করা হয়।[৫]
অধিকাংশ গবেষকের মতে, মার্কলিখিত সুসমাচারটির রচনাকাল ৬৫-৭৫ খ্রিস্টাব্দ।[৬] প্রথাগতভাবে প্রেরিত শিষ্য পিতরের সঙ্গী সুসমাচার-প্রচারক মার্ককে এই সুসমাচারটির রচয়িতা মনে করা হয়। তবে বেশিরভাগ গবেষকই এই মত প্রত্যাখ্যান করেন। আদি খ্রিস্টানরা সম্ভবত গ্রন্থটির সঙ্গে একজন কর্তৃস্থানীয় ব্যক্তির নাম যুক্ত করতে চেয়েছিলেন বলে মার্কের নাম এই সুসমাচারের সঙ্গে যুক্ত করেন এবং তাঁরা বিশ্বাস করতেন যে এই গ্রন্থটি এমন একজন লেখকের দ্বারা রচিত যিনি অলৌকিক কাহিনিসমূহের সংকলন, বিতর্কমূলক কাহিনিসমূহ, নীতিগর্ভ রূপক-কাহিনিসমূহ এবং যিশুর যন্ত্রণাভোগ ও মৃত্যু-সংক্রান্ত কাহিনি সহ বিভিন্ন সূত্র নিয়ে কর্মরত ছিলেন।[৭] প্রথাগতভাবে প্রামাণ্য খ্রিস্টীয় শাস্ত্রে এই পুস্তকটির স্থান ছিল দ্বিতীয় অথবা ক্ষেত্রবিশেষে চতুর্থ। মথিলিখিত সুসমাচারটিকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ সুসমাচার এবং মার্কলিখিত সুসমাচারটিকে মথিলিখিত সুসমাচারের একটি অধস্তন সংক্ষেপায়ন মনে করা হত।[৮] তদনুসারে যিশু সম্পর্কে চার্চের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি মুখ্যত মথিলিখিত সুসমাচার, গৌণত যোহনলিখিত সুসমাচার এবং কেবলমাত্র অতি সামান্য ক্ষেত্রেই মার্কলিখিত সুসমাচার থেকে গৃহীত হয়েছে।[৯] ঊনবিংশ শতাব্দীতেই প্রথম মার্কলিখিত সুসমাচারটিকে চারটি প্রামাণ্য সুসমাচারের মধ্যে আদিতম এবং মথিলিখিত ও লূকলিখিত সুসমাচার দু’টির অন্যতম উৎস হিসেবে পরিগণিত হয়।[৯] মার্কীয় পূর্ববর্তিতার তত্ত্বটি (অর্থাৎ মার্কলিখিত সুসমাচারটি সর্বাগ্রে রচিত) বর্তমান কালে অধিকাংশ গবেষকই মেনে নিয়েছেন এবং ত্রাণকর্তা প্রভু অথচ দুঃখভোগী ঈশ্বরপুত্র-রূপে যিশুর ধারণাটি প্রকাশের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের আখ্যানকৌশল অবলম্বনের জন্য এই গ্রন্থের লেখককে একজন শিল্পী ও ধর্মতত্ত্ববিদ হিসেবে নতুন স্বীকৃতিও দান করেছেন।[৯]
রচনাকৌশল, বর্গ ও প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]গ্রন্থপ্রণয়ন ও বর্গ
[সম্পাদনা]সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচারের লেখকের নাম জানা যায় না।[১০] অধিকাংশ গবেষকের মতে এই পুস্তকটির রচনাকাল ৬৫-৭৫ খ্রিস্টাব্দ।[৬] এক অ-ইহুদি পাঠকবর্গের উদ্দেশ্যে গ্রিক ভাষায় পুস্তকটি রচিত হয়। রচনাস্থল সম্ভবত রোম। তবে গালীল, আন্তিয়খিয়া (রোমান সাম্রাজ্যের তৃতীয় বৃহত্তম নগরী, উত্তর সিরিয়ায় অবস্থিত) ও দক্ষিণ সিরিয়ার নামও এই পুস্তকের রচনার স্থান হিসেবে অনুমান করা হয়ে থাকে।[১১][১২] আদি খ্রিস্টীয় প্রথায় পুস্তকটিকে প্রভু যীশুর প্রেরিত শিষ্যদের কার্যবিবরণী পুস্তকে উল্লিখিত যোহন মার্কের রচনা বলে মনে করা হলেও গবেষকেরা সাধারণত সেই ধারণাকে এক কর্তৃস্থানীয় ব্যক্তিত্বের নামের সঙ্গে পুস্তকটিকে যুক্ত করার প্রয়াস বলে প্রত্যাখ্যান করে থাকেন।[৭] পুস্তকটির রচয়িতা বিভিন্ন ধরনের পূর্ববর্তী সূত্র থেকে এই পুস্তকের উপাদান সংগ্রহ করেছেন। এই সূত্রগুলির মধ্যে দ্বন্দ্ববিষয়ক কাহিনিসমূহ (মার্ক ২:১-৩:৬), মহাপ্রলয়-বিষয়ক ভবিষ্যদ্বাণী (১৩:১-৩৭) এবং উক্তি-সংকলনসমূহ (যদিও টমাস লিখিত সুসমাচার নয় এবং সম্ভবত কিউ সূত্রও নয়) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।[১৩]
আধুনিক গবেষকেরা এই বিষয়ে একমত যে সুসমাচারগুলি হল প্রাচীন বায়োস অর্থাৎ প্রাচীন জীবনীসাহিত্য বর্গের একটি উপবর্গ।[১৪] প্রাচীন জীবনীসাহিত্যে বিষতবস্তুর খ্যাতি প্রচার ও স্মৃতিরক্ষার্থে পাঠকদের কাছে উদাহরণ তুলে ধরা হত এবং সেই রচনার মধ্যে নীতিবাক্য, অলংকার, প্রচারণা ও কেরিগমা (ধর্মোপদেশ) যুক্ত করা হত।[১৫]
ঐক্যমূলক সমস্যা
[সম্পাদনা]মথি, মার্ক ও লূকলিখিত সুসমাচারগুলির মধ্যে একটি লক্ষণীয় সাদৃশ্য বিদ্যমান এবং এই সাদৃশ্যের জন্য তিনটি সুসমাচারের বিষয়বস্তুকে সহজেই সমান্তরালভাবে পাশাপাশি সাজানো যায়। তিন সুসমাচারের উপাদানগুলির মধ্যে আক্ষরিক মিল থাকা সত্ত্বেও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যও রয়েছে। সেই জন্য এগুলির আন্তঃনির্ভরতা নিয়ে একাধিক তত্ত্বের উদ্ভব ঘটেছে। এই সমস্যাটিকে ঐক্যমূলক সমস্যা নামে চিহ্নিত করা হয়। অধিকাংশ গবেষকই স্বীকার করেন যে, মার্কলিখিত সুসমাচারটিই প্রথম লিখিত সুসমাচার (মার্কীয় পূর্ববর্তিতা) এবং এই সুসমাচারটি ব্যবহৃত হয়েছে মথিলিখিত ও লূকলিখিত সুসমাচারের অন্যতম উৎসসূত্র হিসেবে। শেষোক্ত দুই সুসমাচারের লেখকগণ কাহিনি ও ঘটনার ক্রমবিন্যাসের কেবল মাত্র সেই সকল ক্ষেত্রেই একমত হয়েছেন যে ক্ষেত্রগুলিতে তাঁরা মার্কলিখিত সুসমাচারটির সঙ্গে একমত ছিলেন।[১৬]
ঐতিহাসিকতা
[সম্পাদনা]১৯৫০ সাল থেকে গবেষকেরা এই বিষয়ে ক্রমশই একমত হচ্ছেন যে, ইতিহাসকে বর্ণনা করা মার্কলিখিত সুসমাচারের রচয়িতার প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল না; তিনি চেয়েছিলেন একটি বার্তা ঘোষণা করতে।[১৭] এই সুসমাচারটির মাধ্যমে ঐতিহাসিক যিশুকে পুনর্নির্মাণ করা যায় বলে যে ধারণাটি প্রচলিত ছিল, বিংশ শতাব্দীতে সেই ধারণার উপর দু’টি আঘাত নেমে আসে। প্রথমে উইলিয়াম রেডে দৃঢ়ভাবে এই মত প্রকাশ করেন যে, মার্কলিখিত সুসমাচারে উল্লিখিত "মসিহ-সত্ত্বা গোপন"-সংক্রান্ত ধারণাটি ঐতিহাসিক যিশুর প্রতিচ্ছবি নয়, বরং তা আদি খ্রিস্টীয় মণ্ডলীর উদ্ভাবিত। এরপর ১৯১৯ সালে কার্ল লুডউইগ স্মিট এই সুসমাচারের ঐতিহাসিক ভিত্তিটিকে আরও দুর্বল করে দিয়ে বলেন যে, এটির বিভিন্ন পর্বের মধ্যে যে যোগসূত্রগুলি বিদ্যমান তা লেখক কর্তৃক উদ্ভাবিত এবং সেই কারণে এই সুসমাচারটিকে যিশুর যাজকবৃত্তির কালপঞ্জি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য সহায়িকা হিসেবে গ্রহণ করা যায় না। দুই গবেষকের দাবিই বর্তমানকালে বহুলভাবে স্বীকৃত।[১৮] যদিও যিশুর জীবন ও যাজকবৃত্তির সামগ্রিক বিবরণের ক্ষেত্রে চারটি প্রামাণ্য সুসমাচারের মধ্যে এই সুসমাচারটিকে এখনও সর্বাধিক নির্ভরযোগ্য মনে করা হয়।[১৯]
প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]পাদটীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]সূত্রনির্দেশ
[সম্পাদনা]- ↑ Boring 2006, পৃ. 44।
- ↑ Telford 1999, পৃ. 139।
- ↑ Elliott 2014, পৃ. 404–406।
- ↑ Boring 2006, পৃ. 252–53।
- ↑ Boring 2006, পৃ. 1–3।
- ↑ ক খ Perkins 2007, পৃ. 137।
- ↑ ক খ Burkett 2002, পৃ. 156।
- ↑ Edwards 2002, পৃ. 2।
- ↑ ক খ গ Edwards 2002, পৃ. 1–3।
- ↑ Sanders 1995, পৃ. 63–64।
- ↑ Perkins 2007, পৃ. 241।
- ↑ Burkett 2002, পৃ. 157।
- ↑ Boring 2006, পৃ. 13–14।
- ↑ Lincoln 2004, পৃ. 133।
- ↑ Dunn 2005, পৃ. 174।
- ↑ Koester 2000, পৃ. 44–46।
- ↑ Williamson 1983, পৃ. 17।
- ↑ Joel 2000, পৃ. 859।
- ↑ Powell 1998, পৃ. 37।
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Aune, David E. (১৯৮৭)। The New Testament in its literary environment। Westminster John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-25018-8।
- Beaver, Caurie (২০০৯)। Mark: A Twice-Told Story। Wipf and Stoc। আইএসবিএন 978-1-60899-121-1।
- Boring, M. Eugene (২০০৬)। Mark: A Commentary। Presbyterian Publishing Corp। আইএসবিএন 978-0-664-22107-2।
- Brown, Raymond E. (১৯৯৭)। An Introduction to the New Testament। Doubleday। আইএসবিএন 978-0-385-24767-2।
- Burkett, Delbert (২০০২)। An introduction to the New Testament and the origins of Christianity। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-00720-7।
- Cole, R. Alan (১৯৮৯)। The Gospel According to Mark: An Introduction and Commentary (2 সংস্করণ)। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-0481-5।
- Collins, Adela Yarbro (২০০০)। Cosmology and Eschatology in Jewish and Christian Apocalypticism। Brill। আইএসবিএন 978-90-04-11927-7।
- Charlesworth, James (২০১৩)। The Tomb of Jesus and His Family?: Exploring Ancient Jewish Tombs Near Jerusalem's Walls। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-6745-2।
- Cross, Frank L.; Livingstone, Elizabeth A., সম্পাদকগণ (২০০৫) [1997]। "Messianic Secret"। The Oxford Dictionary of the Christian Church (3 সংস্করণ)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 1083। আইএসবিএন 978-0-19-280290-3।
- Crossley, James G. (২০০৪)। The Date of Mark's Gospel: Insight from the Law in Earliest Christianity (The Library of New Testament Studies)। T & T Clark International। আইএসবিএন 978-0567081957।
- Donahue, John R. (২০০৫) [2002]। The Gospel of Mark। Liturgical Press। আইএসবিএন 978-0-8146-5965-6।
- Dunn, James D.G. (২০০৩)। Jesus Remembered। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-3931-2।
- Dunn, James D.G. (২০০৫)। "The Tradition"। Dunn, James D.G.; McKnight, Scot। The Historical Jesus in Recent Research। Eisenbrauns। আইএসবিএন 978-1-57506-100-9।
- Edwards, James (২০০২)। The Gospel According to Mark। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-85111-778-2।
- Ehrman, Bart D. (১৯৯৩)। The Orthodox Corruption of Scripture: The Effect of Early Christological Controversies on the Text of the New Testament। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-510279-6।
- Ehrman, Bart D. (১ মে ২০০৬)। Peter, Paul and Mary Magdalene: The Followers of Jesus in History and Legend। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 6–10। আইএসবিএন 978-0-19-974113-7।
- Ehrman, Bart D. (১৫ সেপ্টেম্বর ২০০৫)। Lost Christianities: The Battles for Scripture and the Faiths We Never Knew। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 235। আইএসবিএন 978-0-19-975668-1।
Most scholars today have abandoned these identifications...
- Elliott, Neil (২০১৪)। "Messianic Secret"। Evans, Craig A.। The Routledge Encyclopedia of the Historical Jesus। Routledge।
- France, R.T. (২০০২)। The Gospel of Mark: A Commentary on the Greek text। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-2446-2।
- Gamble, Harry Y. (১৯৯৫)। Books and Readers in the Early Church: A History of Early Christian Texts। Yale University Press। আইএসবিএন 978-0-300-06918-1।
- Horsely, Richard A. (২০০৭)। "Mark"। Coogan, Michael David; Brettler, Marc Zvi; Newsom, Carol Ann। The New Oxford Annotated Bible with the Apocryphal/Deuterocanonical Books: New Revised Standard Version। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 56–92 New Testament। আইএসবিএন 978-0-19-528881-0।
- Hurtado, Larry W. (২০০৫) [2003]। Lord Jesus Christ: Devotion to Jesus in Earliest Christianity। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-3167-5।
- Iverson, Kelly R. (২০১১)। "Wherever the Gospel Is Preached': The Paradox of Secrecy in the Gospel of Mark"। Iverson, Kelly R.; Skinner, Christopher W.। Mark as Story: Retrospect and Prospect। SBL।
- Joel, Marcus (২০০০)। Eerdmans Dictionary of the Bible। Eerdmans। আইএসবিএন 978-90-5356-503-2।
- Kee, Howard Clark (১৯৯৩)। "Magic and Divination"। Coogan, Michael David; Metzger, Bruce M.। The Oxford Companion to the Bible। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 483–84। আইএসবিএন 978-0-19-504645-8।
- Koester, Helmut (২০০০) [1982]। Introduction to the New Testament: History and literature of early Christianity (2 সংস্করণ)। Walter de Gruyter। আইএসবিএন 978-0-567-16561-9।
- Lincoln, Andrew (২০০৪)। "Reading John"। Porter, Stanley E.। Reading the Gospels Today। Eerdmans। আইএসবিএন 978-0-8028-0517-1।
- Lössl, Josef (২০১০)। The Early Church: History and Memory। Continuum। আইএসবিএন 978-0-567-16561-9।
- Malbon, Elizabeth Struthers (২০০০)। In the Company of Jesus: Characters in Mark's Gospel। Westminster John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-22255-0।
- Morris, Leon (১৯৯০) [1986]। New Testament Theology। Zondervan। আইএসবিএন 978-0-310-45571-4।
- Moyise, Steve (২০১৩)। Introduction to Biblical Studies। Bloomsbury। আইএসবিএন 978-0-567-18926-4।
- Perkins, Pheme (১৯৯৮)। "The Synoptic Gospels and the Acts of the Apostles: Telling the Christian Story"। Barton, John। The Cambridge companion to biblical interpretation। Westminster John Knox Press। পৃষ্ঠা 241–58। আইএসবিএন 978-0-521-48593-7।
- Perkins, Pheme (২০০৭)। Introduction to the Synoptic Gospels। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-6553-3।
- Powell, Mark Allan (১৯৯৮)। Jesus as a Figure in History: How Modern Historians View the Man from Galilee। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-664-25703-3।
- Reddish, Mitchell (২০১১)। An Introduction to The Gospels। Abingdon Press, 2011। আইএসবিএন 978-1-4267-5008-3।
- Roskam, H.N. (২০০৪)। The purpose of the Gospel of Mark in its historical and social context। Brill। আইএসবিএন 978-90-474-1394-3।
- Sanders, E (১৯৯৫)। The Historical Figure of Jesus। Penguin UK।
- Schröter, Jens (২০১০)। "The Gospel of Mark"। Aune, David E.। The Historical Jesus: A Comprehensive Guide। Wiley–Blackwell। পৃষ্ঠা 272–95। আইএসবিএন 978-1-4051-0825-6।
- Smith, Stephen H. (১৯৯৫)। "A Divine Tragedy: Some Observations on the Dramatic Structure of Mark's Gospel"। Novum Testamentum। E.J. Brill, Leiden। 37 (3): 209–31। জেস্টোর 1561221। ডিওআই:10.1163/1568536952662709।
- Strecker, Georg (২০০০)। Theology of the New Testament। Walter de Gruyter। আইএসবিএন 978-0-664-22336-6।
- Telford, William R. (১৯৯৯)। The Theology of the Gospel of Mark। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-43977-0।
- Twelftree, Graham H. (১৯৯৯)। Jesus the miracle worker: a historical & theological study। InterVarsity Press। আইএসবিএন 978-0-8308-1596-8।
- Welch, John W. (২০০৬)। "Miracles, Maleficium, and Maiestas in the Trial of Jesus"। Charlesworth, James H.। Jesus and Archaeology। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-4880-2।
- Williamson, Lamar (১৯৮৩)। Mark। John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-23760-8।
- Winn, Adam (২০০৮)। The purpose of Mark's gospel। Mohr Siebeck। আইএসবিএন 978-3-16-149635-6।
- Witherington, Ben (২০০১)। The Gospel of Mark: A Socio-rhetorical Commentary। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-4503-0।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Brown, Raymond E. (১৯৯৪)। An Introduction to New Testament Christology। Paulist Press। আইএসবিএন 978-0-8091-3516-5।
- Crossan, John Dominic (২০১০) [1998]। The Birth of Christianity: Discovering What Happened in the Years Immediately After the Execution of Jesus। HarperCollins। আইএসবিএন 978-0-06-197815-9।
- Ehrman, Bart D. (২০০৫)। Misquoting Jesus। Harper Collins। আইএসবিএন 978-0-06-085951-0।
- Ehrman, Bart D. (২০০৯)। Jesus Interrupted। Harper Collins। আইএসবিএন 978-0-06-117394-3।
- Ladd, George Eldon (১৯৯৩)। A Theology of the New Testament। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-0680-2।
- Lane, William L. (১৯৭৪)। The Gospel According to Mark: The English Text with Introduction, Exposition and Notes। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-2502-5।
- Levine, Amy-Jill (২০০১) [1998]। "Visions of kingdoms: From Pompey to the first Jewish revolt"। Coogan, Michael D.। The Oxford History of the Biblical World। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-513937-2।
- Mack, Burton L. (১৯৯৪) [1993]। The Lost Gospel: The Book of Q and Christian origins। HarperCollins। আইএসবিএন 978-0-06-065375-0।
- Marcus, Joel (২০০২)। Mark 1–8। Anchor Bible Series। Yale University Press।
- Marcus, Joel (২০০৯)। Mark 8–16। Anchor Bible Series। Yale University Press।
- Perrin, Norman; Duling, Dennis C. (১৯৮২)। The New Testament: An Introduction (2 সংস্করণ)। Harcourt Brace Jovanovich। আইএসবিএন 978-0-15-565726-7।
- Robinson, John A.T. (২০০০)। Redating the New Testament। Wipf and Stock। আইএসবিএন 978-1579105273।
- Schnelle, Udo (১৯৯৮)। The History and Theology of the New Testament Writings। Fortress Press। আইএসবিএন 978-0-8006-2952-6। (M. Eugene Boring translator)
- Theißen, Gerd; Merz, Annette (১৯৯৮)। The Historical Jesus: A Comprehensive Guide। Augsburg Fortress। আইএসবিএন 978-0-8006-3123-9।
- Van Linden, Philip (১৯৯২) [1989]। "Mark"। Karris, Robert J.। The Collegeville Bible Commentary: New Testament, NAB। Liturgical Press। পৃষ্ঠা 903–35। আইএসবিএন 978-0-8146-2211-7।
- Weeden, Theodore J. (১৯৯৫)। "The Heresy that Necessitated Mark's Gospel"। Telford, William। Interpretation of Mark। Continuum। আইএসবিএন 978-0-567-29256-8।
- Winn, Adam (২০০৮)। The Purpose of Mark's Gospel: An Early Christian Response to Roman Imperial Propaganda। Mohr Siebeck। আইএসবিএন 978-3161496356।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচারের অনলাইন অনুবাদ
- বাইবেল গেটওয়ে ৩৫ ল্যাংগুয়েজেস/৫০ ভার্সনস - গসপেলকম.নেট
- আনবাউন্ড বাইবেল ১০০+ ল্যাংগুয়েজেস/ভার্সনস – বায়োলা বিশ্ববিদ্যালয়
- অনলাইন বাইবেল – গসপেলহল.অর্গ
- আর্লি খ্রিস্টান রাইটিংস: একাধিক ইংরেজি অনুবাদে সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচার, অনলাইন গবেষণা সূত্র
- ইংরেজি উইকিসোর্সে সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচার (কিং জেমস সংস্করণ)
- Bible: Mark লিব্রিভক্সে পাবলিক ডোমেইন অডিওবই (ইংরেজি) বিভিন্ন সংস্করণ
- সম্পর্কিত নিবন্ধ
- ৪০টি ক্ষুদ্র গবেষণাপত্রে মার্কলিখিত সুসমাচার
- মার্কলিখিত সুসমাচারের একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতি ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে
- রিসোর্সেস ফর দ্য বুক অফ মার্ক – দ্য টেক্সট দিস উইক
- অ্যান অনলাইন টেক্সচুয়াল কমেন্ট্রি অন দ্য গ্রিক গসপেলস, উইল্যান্ড উইলকার রচিত, গ্রিক পাঠের ৩০০টি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ পাঠান্তরের মূল পাঠ ও সমালোচনামূলক আলোচনা (পিডিএফ, ৪১১ পৃষ্ঠা) এবং সমাপ্তি অংশের বিভিন্ন পাঠান্তর (পিডিএফ, ১৭ পৃষ্ঠা) সহ
- ক্যাথলিক কমেন্ট্রি অন সেক্রেড স্ক্রিপচার ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে গসপেল অফ মার্ক, ড. মেরি হিলি রচিত
মার্কের সুসমাচার
| ||
পূর্বসূরী মথিলিখিত সুসমাচার |
নূতন নিয়ম বাইবেলের পুস্তকসমূহ |
উত্তরসূরী লূকলিখিত সুসমাচার |